কয়েলের ধোঁয়ার কারণে মানুষের প্রজনন ক্ষমতা কমছে বলে জানিয়েছেন গাইনোকোলজিস্ট ডা. নওশিন শারমিন পূরবী। ইডব্লিউএমজিএল কনফারেন্স রুমে একটি জাতীয় দৈনিক আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
‘অনুমোদনহীন বিষাক্ত মশার কয়েল : স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ভোক্তারা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে ডা. পূরবী বলেন, অননুমোদিত মাত্রার বিষাক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করে তৈরি করা মশার কয়েল প্রজনন স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। গর্ভপাতের হার বাড়িয়ে দিয়েছে। পুরুষের শুক্রানু কমে যাচ্ছে। প্রিম্যাচিউরজ বাচ্চার জন্মহার বেড়েছে।
তিনি বলেন, শুধু প্রজনন ক্ষমতা কমছে তা না, এসব কয়েলের ধোঁয়ার কারণে চোখে কম দেখা, মাথা ব্যাথাসহ নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল জ্যাকব, ক্যাবের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ড. শামসুজ্জামান, ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বি. জে. এএমএম সালেহ ভূইয়া, পরিবেশ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরশেদ, ঢাকা জেলার ভেজাল বিরোধী অভিযানের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানবীর মুহম্মদ আজিম প্রমুখ।